The Fact About ঢাকার বিখ্যাত শর্মা That No One Is Suggesting

৩৪. বনানীর বুমারস রেস্টুরেন্টের বুফে প্যাকেজ।

লেখাগুলো ক্রিয়েটিভ কমন্স অ্যাট্রিবিউশন/শেয়ার-আলাইক লাইসেন্সের আওতাভুক্ত; এর সাথে বাড়তি শর্ত প্রযোজ্য হতে পারে। এই সাইট ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনি এর ব্যবহারের শর্তাবলী ও গোপনীয়তা নীতির সাথে সম্মত হচ্ছেন। উইকিপিডিয়া® একটি অলাভজনক সংস্থা, যা উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের একটি নিবন্ধিত ঢাকার বিখ্যাত শর্মা ট্রেডমার্ক।

প্রসিদ্ধ খাবার: স্পেশাল স্যুপ, কাটলেট।

বিভূতিভূষণ দত্ত: গণিতের এক বিস্মৃতপ্রায় ইতিহাসবিদ

ঢাকার বেড়ানোর জায়গা গুলো নিয়ে দ্বিতীয় পর্ব পড়ুন – ঢাকায় বেড়ানোর জায়গা (২)

এ পৃষ্ঠায় শেষ পরিবর্তন হয়েছিল ১২:৪৩টার সময়, ২৬ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখে।

১৫. নারিন্দার শাহ সাহেবের ঝুনার বিরিয়ানি।

২৫. মোহাম্মদপুরে সেন্ট জোসেফ স্কুলের গেটে এক মামার চানাচুর মাখা।

দৃষ্টি আকর্ষণ : যে কোন পর্যটন স্থান আমাদের সম্পদ, আমাদের দেশের সম্পদ। এইসব স্থানের প্রাকৃতিক কিংবা সৌন্দর্য্যের জন্যে ক্ষতিকর এমন কিছু করা থেকে বিরত থাকুন, অন্যদেরকেও উৎসাহিত করুন। দেশ আমাদের, দেশের সকল কিছুর প্রতি যত্নবান হবার দায়িত্বও আমাদের।

বেগম বাজার জামে মসজিদ (করতলব খান মসজিদ), বেগমবাজার, ঢাকা। ১৭০১-১৭০৪ সালের মধ্যে এই মসজিদটি নির্মাণ করেন এবং দেওয়ান মুর্শিদ কুলি খানের নামে এর নাম করণ করা হয়, তিনি কর্তালাব খান নামে পরিচিত ছিলেন। স্থানীয়রা মসজিদটিকে বেগমবাজার মসজিদ নামে চেনে।

লেখাগুলো ক্রিয়েটিভ কমন্স অ্যাট্রিবিউশন/শেয়ার-আলাইক লাইসেন্সের আওতাভুক্ত; এর সাথে বাড়তি শর্ত প্রযোজ্য হতে পারে। এই সাইট ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনি এর ব্যবহারের শর্তাবলী ও গোপনীয়তা নীতির সাথে সম্মত হচ্ছেন। উইকিপিডিয়া® একটি অলাভজনক সংস্থা, যা উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের একটি নিবন্ধিত ট্রেডমার্ক।

ঢাকায় একসময় পাকুর নামের এক দেশীয় ফল পাওয়া যেত। যে এলাকা গড়ে উঠেছিল পাকুর গাছে, সে এলাকার নাম হয়ে গিয়েছিল পাকুরটুলি। তৎকালীন পাকুরটুলি এখন বাবুবাজার নামে পরিচিত। ব্রিটিশ আমলে জমিদারবাবুরা বাবুবাজারের গোড়াপত্তন করে। বাবুবাজারই ঢাকা শহরের প্রথম পাইকারি চালের বাজার। এটি ১৯২৫ সালে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে স্থাপিত হয়। ঢাকার নবাব পরিবারের খাজা আব্দুল হাফিজ এবং কয়েকজন ব্যবসায়ী বাজারটি স্থাপনের জন্য সরকার কতৃক ইজারা নেয় নদী তীরবর্তী জায়গাটি। কিছু জটিলতার কারণে সরকার চালের বাজারে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে, কিন্তু ১৯৫৪ সালে বাংলার যুক্তফ্রন্ট সরকার নিষেধাজ্ঞাটি প্রত্যাহার করে এবং পুনরায় বাজারটি সচল হয়। নাজিরাবাজার পুরান ঢাকার একটি এলাকা হচ্ছে নাজিরা বাজার। এই এলাকাটির প্রকৃত নাম নাজির বাজার, কিন্তু লোকমুখে প্রচারিত হতে হতে এই এলাকাটি এখন নাজিরা বাজার নামেই পরিচিত। প্রকৃত নামটি এখন কেবল কাগজে-কলমেই রয়ে গেছে। এলাকাটি পুরান ঢাকার খাবারের ঐতিহ্য ধারণ করে বিধায় এটি পুরান ঢাকার একটি উল্লেখযোগ্য এলাকা হিসেবে বিবেচিত হয়।

বড় কাটরার উত্তর ও দক্ষিণ দিকে দুইটি প্রবেশ পথ রয়েছে। আয়তাকার প্রাঙ্গণ ঘিরে নির্মিত বড় কাটরার কক্ষের সংখ্যা মোট বাইশটি। পূর্ব-পশ্চিম অংশের মাঝামাঝি তিনতলা সমান উচ্চতার ফটকের দুইপাশে দ্বিতল ঘরের সারি এবং দুইপ্রান্তে আটকোণা দুইটি বুরুজ রয়েছে।

ফরিদ আয়াজ ও তার ভাই আবু মুহাম্মদ কাওয়ালি আমীর খসরুর ঘরানার কাওয়ালি চর্চা করেন।

1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 11 12 13 14 15

Comments on “The Fact About ঢাকার বিখ্যাত শর্মা That No One Is Suggesting”

Leave a Reply

Gravatar